Home > উপন্যাস

চিত্র গল্প : শেষের কবিতা

শেষের কবিতা  দেখো যতি, মানুষের কোনো কথাটাই সোজা নয়। আমরা ডিক্‌শনারিতে যে কথার এক মানে বেঁধে দিই, মানবজীবনের মধ্যে মানেটা সাতখানা হয়ে যায়, সমুদ্রের কাছে এসে গঙ্গার মতো। যে ভালোবাসা ব্যাপ্তভাবে আকাশে মুক্ত থাকে, অন্তরের মধ্যে সে দেয় সঙ্গ; যে ভালোবাসা বিশেষভাবে প্রতিদিনের সব-কিছুতে যুক্ত হয়ে থাকে, সংসারে সে দেয় আসঙ্গ।

বিস্তারিত পড়ুন

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস “নৌকাডুবি” অবলম্বনে চিত্রগল্প

আমি যদি কবি হইতাম, তবে কবিতা লিখিয়া প্রতিদান দিতাম, কিন্তু প্রতিভা হইতে আমি বঞ্চিত। ঈশ্বর আমাকে দিবার ক্ষমতা দেন নাই, কিন্তু লইবার ক্ষমতাও একটা ক্ষমতা। আশাতীত উপহার আমি যে কেমন করিয়া গ্রহণ করিয়া লইলাম, অন্তর্যামী ছাড়া তাহা আর কেহ জানিতে পারিবে না। দান চোখে দেখা যায়, কিন্তু আদান হৃদয়ের ভিতরে

বিস্তারিত পড়ুন

উপন্যাসঃ “রূপন্তী” (২য় পর্ব) – তকিব তৌফিক

রাতের খাবার খেতে খাবার টেবিলের সামনে চেয়ারে বসে আছেন বেদার সাহেব। পাশাপাশি চেয়ারে বসে আছেন গুলবাহার বেগম। অল্প দূরে আরেকটি চেয়ারে বসে আছে রুহুল। সাহিদা আক্তার রান্নাঘর থেকে খাবারে বাটি এনে দিচ্ছেন। তার কাজে সাহায্য করছে রূপন্তী। রূপন্তীর বাবা আজহার হোসেন অফিস ট্যুরে সিলেট গেছেন। ক'টা দিন সেখানে'ই থাকবেন। তাই

বিস্তারিত পড়ুন

উপন্যাসঃ “রূপন্তী” (১ম পর্ব) – তকিব তৌফিক

দুপুর গড়িয়ে বিকাল যখন হবার পথে তখন'ই একটা পাখির খাঁচা হাতে রূপন্তী বাসায় ফিরল। খাঁচায় একজোড়া পাখি বন্দি আছে। একেবারে নিরীহ প্রকৃতির ছোট ছোট দুইটি পাখি। চুপচাপ খাঁচার ভেতর বসে আছে। রূপন্তীর হাতে খাঁচাটা দোলনার মতো মৃদু দুলছে। পাখি গুলো সেই দোলনে তৃপ্তি পাচ্ছে। নড়ছে না একেবারেই। নির্মল চোখে নতুন

বিস্তারিত পড়ুন

ধারাবাহিক উপন্যাস “বলাহক” পর্ব-১ ।। মাহবুব আলম কাউসার

প্রথম পর্ব শওকত আলীর ঘুম ভাঙলো খুব ভোরে। তখন ভোরের আলো কেবল ফুটতে শুরু করেছে। রাস্তার পাশের দেওয়াল ঘেঁষে একটা দাঁড়কাক কেবল ডেকে যাচ্ছে। সচরাচর তিনি এতো ভোরে ঘুম থেকে উঠেন না। তার ঘুম ভেঙেছে দুঃস্বপ্নে। ভয়াবহ দুঃস্বপ্ন। যদিও স্বপ্ন। ভয়াবহ দুঃস্বপ্নের কিছুই নয়। কিন্তু তার কাছে তা যথেষ্ট দুঃস্বপ্নের বলেই মনে

বিস্তারিত পড়ুন

ধূপছায়া-১১ ।। কাউসার মাহমুদ

শান্তিনগর থেকে টকটকে চারটা লাল গোলাপ কিনেছে তুষার। গোলাপ রিমির খুব পছন্দ। প্রায় প্রত্যেকবারই দেখা করার আগে নিয়মমত রিমির জন্য গোলাপ নিয়ে যায় তুষার। পঁয়তাল্লিশ টাকা নিয়েছে চারটা গোলাপের দাম। দামে কোন সমস্যা নেই। কিন্তুু ঝামেলা হলো পকেটে অবশিষ্ট আর মাত্র তের টাকা আছে। অথচ আজ রিমির আসার কথা। তাও

বিস্তারিত পড়ুন