(দ্বিতীয় পর্ব)
আজ ভার্সিটি নেই। তাই অঘোরে ঘুৃুমুচ্ছে রিমি।গত রাতে ফোনে তুষারের সাথে একতরফা ঝগড়া হয়েছে।তারপর সারারাত আর ঘুমুতে পারেনি সে। তুষার নামের অপদার্থ ছেলেটাকে অসম্ভব বেশী ভালোবাসে বিও বৈভব ওয়ালা চৌধুরী তনয়া রিমি।পৃথিবীতে কত ম্যাচুড ছেলে আছে,তাদের বাদ দিয়ে। হাবাগোবা এ ছেলেটার প্রেমেই যে কেনো পরতে গেলো!?
ধ্যাত!! আর সে কি যেনো তেনো প্রেম। এমন প্রেম।
যে, সে যেনো মজনু আর তুষার যেনো লায়লি। তুষারের সাথে মন কষাকষি হলে নিজের ওপরেই বিরক্তি আসে রিমির। আর ঐ হাম্বাটা না জানে ভালো ভাবে রাগতে। না জানে প্রেম দিয়ে রাগ ভাঙাতে। এই তো ঐদিন ভার্সিটির কনসার্টে রিমি এমনিতেই ওকে ধমকাচ্ছে এই এতক্ষন কোথায় ছিলে? আজ না আমাকে নিয়ে রমনায় ঘুরতে যাওয়ার কথা। আসলে তাদের মাঝে এমন কোন কমেন্টমেন্টই হয়নি।একটু প্রেম প্রেম আহ্লাদী ঝগড়ার জন্য রিমি ওকে ফাপড় মেরেছে। তুষার বললো সরি ভুল হয়ে গেছে। এখন থেকে মনে রাখবো। এবার রিমি সত্যি সত্যিই রেগে গেলো। ঐ বুদ্ধু তুমি কি একটু ঝগড়াও করতে পারোনা জানোনা প্রেম করলে ঝগড়া করতে হয়। আর মেয়েদের শাসনে রাখতে হয়। কই তুমি আমার খবর নিবে আমি কোথায় থাকি? কেনো অন্য কোন ছেলের সাথে কথা বলি? তা- না, যেচে যেচে আমারি সব কিছু করতে হয়। আচ্ছা! এখন থেকে খবর নেবো। তুষার রিমির অনামিকাকে তার অনামিকার সাথে বেধে নিলো। তুমি ভয় পেয়োনা তুষার।তুমি শুধু আমাকে অনিঃশেষ ভালোবাসা দিয়ে যেয়ো জীবন ভর। আমি তোমারি থাকবো। মিলি মুঠ পাকিয়ে তুষারের হাতটা শক্ত করে ধরে হাটতে লাগলো।
এই রিমি! রিমি! তোর ভাইয়া কোথায়? গলার সাউন্ড অসম্ভব রকম জোরে হাকিয়ে রিমির রুমের দিকে আসছেন, মিসেস দিলরুবা চৌধুরী। কাউকে ডাকতে হলে যে, বাড়ী সুদ্ধ সকলকে বিরক্ত করা যায়। এটা, তার চাইতে ভালো মনে হয় আর কেউ পারবেনা। এই তোর ভাইয়া কোথায় রে? কোন ভাইয়া? কোন ভাইয়া মানে? তোর ভাই কি ছেচল্লিশটা যে, তোকে নাম ধরে নির্ধারন করে দিতে হবে! মা! তুমি সাত সকালে এমন ভাবে কথা বলছো কেনো? আচ্ছা! কেমন করে কথা বলতে আপনার সাথে শুনি? আমি তোকে জিজ্ঞেস করলাম তোর ভাইয়া কোথায়? আর তুই বলিস কোন ভাইয়া। মা!!! আমি কি ভুল বলেছি বলো? অলক ভাইয়া তো ভাইয়াই। আর ঐ যে বাবার বন্ধুর ছেলে সামির ভাই।সে ও তো আমাদের বাসায় থাকে।আর তুমিই তো আমাকে তাকে ভাইয়া বলে ডাকতে বলেছো। ও হ্যা! তাহলে প্যাচটা এখানেই লেগেছে। আচ্ছা এখন বল! অলক কোথায়? মা! ভাইয়া কোথায় আমি জানবো কি করে? কি বলছিস? তুই জানিসনা তোর ভাইয়া কোথায়? না! মা! আমি জানলে তো তোমাকে বলতামি। আর তুমি অমন টেনশন নিচ্ছ কেনো বলোতো? ভাইয়া তো এমন উধাও মাঝে মাঝেই হয়।হয়ত নতুন কোন ছবি আকার নেষায় ধরেছে।তাই কোন বন জন্গলে চলে গেছে। প্রকৃতির প্রেমে হাবুডুব খেতে খেতে ছবি আকবে। প্রকৃতিতে না মিশলে তো তার আবার মুড আসেনা। এখন আমি কি করি বলতো মা। তোর বাবাতো ফোন করেছিলো কিছুক্ষন আগে। ইমিডিয়েটলি তোর ভাইয়াকে তার অফিসে যেতে বলেছে। ক্লাইনডদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবে।আর অফিসেও যেতে হবে নিয়মিত।দিলরুবা চৌধুরীর কপালে চিন্তাজগতের সকল রেখা একসাথে ফুটে উঠেছে। বিন্দু বিন্দু ঘাম জমছে কপালে। কারনঃ সে তার স্বামী শাহজাহান চৌধুরীকে খুব ভালোকরেই চেনে। বিয়ের পর সাতাশ বছরের দাম্পত্য জীবনে যিনি কোন দিন নিজের ইচ্ছার উপর অন্যের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়নি। সাংসারিক ক্ষেএে বা অন্য কোন কাজে সে পরামর্শ করেন ঠিক। তবে ফাইনাল ডিশিশন ওটাই যেটা সে ভেবে রেখেছেন। জগতে কিছু মানুষ থাকে যারা অনেক সন্দেহ প্রবন ও কিছুটা ভীতু প্রকৃতির হয়। শাজাহান চৌধুীর তাদেরই একজন। ভয়কে দমিয়ে রাখতে তিনি সবসময় রাগী রাগী ভাব ধরে থাকেন। তিনি যে কাউকে বিশ্বাস করেন না। এ ভয়ে সব সময়ই ব্যতিব্যস্ত থাকেন তিনি। তাই কারো সাথে সহজ ভাবে কথা বলাটাও তার পক্ষে সম্ভব হয় না।
ক্রিং ক্রিং বেডরুমের টেলিফোনটা আৎকে উঠলো।আৎকে উঠলো দিলরুবা চৌধুরী ও।নিশ্চিত অলকের বাবার ফোন। কি বলবে সে ভেবে পাচ্ছেনা। ওপাশ থেকে ধমকানোর সুরে গম্ভীর আওয়াজ। অলক কই ওকে অফিসে পাঠাওনি কেনো? মিসেস চৌধুরী আমতা আমতা করছে। মুখে কথা জড়িয়ে যাচ্ছে। ভয়ে ভয়ে সত্যি কথাটা বলেই দিলো সে অলক আজ দু’দিন ধরে বাসায় নেই বাসায় নেই! ওপাশ থেকে শাহজাহান চৌধুরীর কন্ঠে রাজ্যের বিস্ময়। দু’দিন ধরে বাসায় নেই তো আমাকে বলোনি কেন? রাগে গজ গজ করছে শাহজাহান চৌধুরী, এ পাশ থেকে ফোনে তার নিঃস্বাসের উঠা নামার আওয়াজ স্পষ্ট শুনা যাচ্ছে।হঠাৎ দিলরুবা চৌধুরী পৃথিবীর অস্টমতম আশ্চর্যের গোড়াপওন করলেন। শাহজাহান চৌধুরীও হকচকিয়ে গেলেন। মিসেস চৌধুরী খুব জোড়ে একনাগাড়ে বলতে লাগলেন।তোমাকে বলবো মানে? তুমি কি কোন দিন কোন সন্তানের খোজ নিয়েছ? ওদের কাছে ডেকে কোনদিন জিজ্ঞেস করেছো কেমন আছে ওরা?মাসের পর মাস তো ঠিকমত কথাও বলোনি কারও সন্গে। জন্ম দিয়েই তো ছেড়ে দিয়েছ। তুমি কি বলতে পারবে অলকের বয়স কত? রিমি’রি বা কত বছর হলো! বলো পারবে? জানি পারবেনা! কারন তুমি জন্ম দিয়েছ! ভরণ পোষন দিচ্ছ। আজ ভার্সিটি নেই। তাই অঘোরে ঘুৃুমুচ্ছে রিমি।গত রাতে ফোনে তুষারের সাথে একতরফা ঝগড়া হয়েছে।তারপর সারারাত আর ঘুমুতে পারেনি সে। তুষার নামের অপদার্থ ছেলেটাকে অসম্ভব বেশী ভালোবাসে বিও বৈভব ওয়ালা চৌধুরী তনয়া রিমি।পৃথিবীতে কত ম্যাচুড ছেলে আছে,তাদের বাদ দিয়ে। হাবাগোবা এ ছেলেটার প্রেমেই যে কেনো পরতে গেলো!?
ধ্যাত!! আর সে কি যেনো তেনো প্রেম। এমন প্রেম।
লযে, সে যেনো মজনু আর তুষার যেনো লায়লি। তুষারের সাথে মন কষাকষি হলে নিজের ওপরেই বিরক্তি আসে মিলির। আর ঐ হাম্বাটা না জানে ভালো ভাবে রাগতে। না জানে প্রেম দিয়ে রাগ ভাঙাতে। এই তো ঐদিন ভার্সিটির কনসার্টে রিমি এমনিতেই ওকে ধমকাচ্ছে এই এতক্ষন কোথায় ছিলে? আজ না আমাকে নিয়ে রমনায় ঘুরতে যাওয়ার কথা। আসলে তাদের মাঝে এমন কোন কমেন্টমেন্টই হয়নি।একটু প্রেম প্রেম আহ্লাদী ঝগড়ার জন্য রিমি ওকে ফাপড় মেরেছে। তুষার বললো সরি ভুল হয়ে গেছে। এখন থেকে মনে রাখবো। এবার রিমি সত্যি সত্যিই রেগে গেলো। ঐ বুদ্ধু তুমি কি একটু ঝগড়াও করতে পারোনা জানোনা প্রেম করলে ঝগড়া করতে হয়। আর মেয়েদের শাসনে রাখতে হয়। কই তুমি আমার খবর নিবে আমি কোথায় থাকি? কেনো অন্য কোন ছেলের সাথে কথা বলি? তা- না, যেচে যেচে আমারি সব কিছু করতে হয়। আচ্ছা! এখন থেকে খবর নেবো। তুষার রিমির অনামিকাকে তার অনামিকার সাথে বেধে নিলো। তুমি ভয় পেয়োনা তুষার।তুমি শুধু আমাকে অনিঃশেষ ভালোবাসা দিয়ে যেয়ো জীবন ভর। আমি তোমারি থাকবো। মিলি মুঠ পাকিয়ে তুষারের হাতটা শক্ত করে ধরে হাটতে লাগলো। এই রিমি! রিমি! তোর ভাইয়া কোথায়?গলার সাউন্ড অসম্ভব রকম জোরে হাকিয়ে রিমির রুমের দিকে আসছেন, মিসেস দিলরুবা চৌধুরী।কাউকে ডাকতে হলে যে, বাড়ী সুদ্ধ সকলকে বিরক্ত করা যায়। এটা, তার চাইতে ভালো মনে হয় আর কেউ পারবেনা। এই তোর ভাইয়া কোথায় রে? কোন ভাইয়া? কোন ভাইয়া মানে? তোর ভাই কি ছেচল্লিশটা যে, তোকে নাম ধরে নির্ধারন করে দিতে হবে! মা! তুমি সাত সকালে এমন ভাবে কথা বলছো কেনো? আচ্ছা!কেমন করে কথা বলতে আপনার সাথে শুনি? আমি তোকে জিজ্ঞেস করলাম তোর ভাইয়া কোথায়? আর তুই বলিস কোন ভাইয়া। মা!!! আমি কি ভুল বলেছি বলো? অলক ভাইয়া তো ভাইয়াই। আর ঐ যে বাবার বন্ধুর ছেলে সামির ভাই।সে ও তো আমাদের বাসায় থাকে।আর তুমিই তো আমাকে তাকে ভাইয়া বলে ডাকতে বলেছো। ও হ্যা! তাহলে প্যাচটা এখানেই লেগেছে।
আচ্ছা এখন বল! অলক কোথায়? মা! ভাইয়া কোথায় আমি জানবো কি করে? কি বলছিস? তুই জানিসনা তোর ভাইয়া কোথায়? না! মা! আমি জানলে তো তোমাকে বলতামি। আর তুমি অমন টেনশন নিচ্ছ কেনো বলোতো? ভাইয়া তো এমন উধাও মাঝে মাঝেই হয়। হয়ত নতুন কোন ছবি আকার নেষায় ধরেছে।তাই কোন বন জন্গলে চলে গেছে। প্রকৃতির প্রেমে হাবুডুব খেতে খেতে ছবি আকবে। প্রকৃতিতে না মিশলে তো তার আবার মুড আসেনা। এখন আমি কি করি বলতো মা।
তোর বাবাতো ফোন করেছিলো কিছুক্ষন আগে। ইমিডিয়েটলি তোর ভাইয়াকে তার অফিসে যেতে বলেছে। ক্লাইনডদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবে।আর অফিসেও যেতে হবে নিয়মিত। দিলরুবা চৌধুরীর কপালে চিন্তাজগতের সকল রেখা একসাথে ফুটে উঠেছে। বিন্দু বিন্দু ঘাম জমছে কপালে। কারনঃ সে তার স্বামী শাহজাহান চৌধুরীকে খুব ভালোকরেই চেনে। বিয়ের পর সাতাশ বছরের দাম্পত্য জীবনে যিনি কোন দিন নিজের ইচ্ছার উপর অন্যের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়নি। সাংসারিক ক্ষেএে বা অন্য কোন কাজে সে পরামর্শ করেন ঠিক। তবে ফাইনাল ডিশিশন ওটাই যেটা সে ভেবে রেখেছেন। জগতে কিছু মানুষ থাকে যারা অনেক সন্দেহ প্রবন ও কিছুটা ভীতু প্রকৃতির হয়। শাজাহান চৌধুীর তাদেরই একজন। ভয়কে দমিয়ে রাখতে তিনি সবসময় রাগী রাগী ভাব ধরে থাকেন। তিনি যে কাউকে বিশ্বাস করেন না। এ ভয়ে সব সময়ই ব্যতিব্যস্ত থাকেন তিনি। তাই কারো সাথে সহজ ভাবে কথা বলাটাও তার পক্ষে সম্ভব হয় না।ক্রিং ক্রিং বেডরুমের টেলিফোনটা আৎকে উঠলো।আৎকে উঠলো দিলরুবা চৌধুরী ও। নিশ্চিত অলকের বাবার ফোন। কি বলবে সে ভেবে পাচ্ছেনা। ওপাশ থেকে ধমকানোর সুরে গম্ভীর আওয়াজ। অলক কই ওকে অফিসে পাঠাওনি কেনো? মিসেস চৌধুরী আমতা আমতা করছে। মুখে কথা জড়িয়ে যাচ্ছে। ভয়ে ভয়ে সত্যি কথাটা বলেই দিলো সে অলক আজ দু’দিন ধরে বাসায় নেই বাসায় নেই! ওপাশ থেকে শাহজাহান চৌধুরীর কন্ঠে রাজ্যের বিস্ময়। দু’দিন ধরে বাসায় নেই তো আমাকে বলোনি কেন?
রাগে গজ গজ করছে শাহজাহান চৌধুরী, এ পাশ থেকে ফোনে তার নিঃস্বাসের উঠা নামার আওয়াজ স্পষ্ট শুনা যাচ্ছে।
হঠাৎ দিলরুবা চৌধুরী পৃথিবীর অস্টমতম আশ্চর্যের গোড়াপওন করলেন। শাহজাহান চৌধুরীও হকচকিয়ে গেলেন। মিসেস চৌধুরী খুব জোড়ে একনাগাড়ে বলতে লাগলেন।তোমাকে বলবো মানে? তুমি কি কোন দিন কোন সন্তানের খোজ নিয়েছ?
ওদের কাছে ডেকে কোনদিন জিজ্ঞেস করেছো কেমন আছে ওরা?
মাসের পর মাস তো ঠিকমত কথাও বলোনি কারও সঙ্গে।জন্ম দিয়েই তো ছেড়ে দিয়েছ।
তুমি কি বলতে পারবে অলকের বয়স কত?রিমি’রি বা কত বছর হলো!বলো পারবে?
জানি পারবেনা!
কারন তুমি জন্ম দিয়েছ! ভরণ পোষন দিচ্ছ। কোন রকম অভাব দিচ্ছ না। এটাই তো সবচেয়েবড় জিনিষ তাই না!
আর এখন তোমার ওকে দরকার হয়েছে,আর বলছো নেই তো আমাকে বলোনি কেনো?
বললে কি করতে শুনি?
আমি আমার ছেলেকে তোমার ঐ অবৈধ ব্যবসায় জড়াতে চাইনা বুঝেছো। আর অলকও কোনদিন
তোমার ও ব্যবসায় জড়াবেনা।
তোমার তো শুধু টাকা আর টাকা। কোন দিন কি ওকে একবার বাবা বলে ডেকেছো? বলো?
আসলে এসবের কোন দরকারই ছিলনা।
যদি তুমি আমার সন্তানদের বিন্দু পরিমাণ ভালোবাসতে তাহলে পৃথিবীতে আমিই সবচেয়েবেশী সুখী হতাম।
তোমার মাঝে সামান্য পরিমান স্নেহবোধ নেই। দায়িত্বশীলতা নেই।ভালোবাসা নেই।
আর থাকবেই বা কি করে। যে সারাক্ষন মানুষকে সন্দেহ করে। টাকাই যার জীবনের অন্তিম লক্ষ। তার কাছ থেকে এর বেশী কিছু আশা করা যায় না।
তুমি যে একটা অপরাধী এটা তুমি ভালোভাবেই বুঝো।তোমার এ অপরাধকে ঢাকতে তুমি সবসময় নিজের উপর একটা খোলস এটে রাখো।
যে খোলসের বিশবাস্পে ধ্বংস হয় তোমার চারিপাশ।তোমার ফ্যামিলি।তোমার স্ত্রী, পুএ- কন্যা।
অদ্ভুত একটা জেদে পুরো শরীর কাপছে দিলরুবা চৌধুরীর। কোন উওরের অপেক্ষা না করে ঝট করে রিসিভারটা রেখে দিলো সে।
এর পরিণতি যে কতোটা করুণ হতে পারে ভাবতে পারছেনা দিলরুবা চৌধুরী।পুরো গলা শুকিয়ে কাঠ
কাজের মেয়ে মুন্নীকে ডেকে এক গ্লাস লবন পানি দিতে বললেন তিনি।